ধর্মান্ধ, উগ্রবাদীদের থামাতে না পারলে আফগানিস্তানের চেয়েও ভয়ংকর হবে বাংলাদেশের অবস্থা। আন্দোলনের নামে মানুষ হত্যা,ধর্ষণ, ঘর-বাড়িতে আগুন দেয়া,লুট করা এদের স্বভাব।৭১সালেও এরা একই অবস্থা কায়েম করেছিল আজও সেই স্বভাবের কোনো পরিবর্তন হয়নি।
২০১৫ সালে মোদি যখন বাংলাদেশ আসে তখন এই হেফাজত, জামায়াত শিবির তো মোদিকে ফুলের মালা দিয়ে শুভেচ্ছা জানিয়েছিল। তখন কোথায় ছিল আপনাদের এই,আন্দোলন, ঘৃণা, হিংসা, বিদ্বেষ? গত কয়েক বছর আগে সৌদি আরব, কাতার,সংযুক্ত আরব আমিরাতের মত মুসলিম দেশ মোদিকে সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার দেয়। তখন কোথায় ছিল এই আন্দোলন বিদ্বেষ ? ধর্ম এবং মসজিদকে দোহাই দিয়ে ধর্মান্ধ, সাম্প্রদায়িকতা,জঙ্গি গোষ্ঠি মতো কর্মকাণ্ড করে কত নোংরামি করবে?, আর কত নিরীহ নিষ্পাপ মানুষের রক্ত দিয়ে শরীরকে ধৌত করবে? ধর্মান্ধদের হিংসা, বিদ্বেষ, ঘৃনার জন্য আজ বিশ্বের প্রতিটা মুসলিম দেশ নরকে পরিনত হয়েছে।নাইজেরিয়া, মিশর, ইরাক, সিরিয়া, লিবিয়া, আফগানিস্তান, ইয়েমেন কোন দেশে ভাল আছে মুসলিমরা? ধর্মান্ধদের হিংসা, বিদ্বেষ, ঘৃনার জন্য আজকে মধ্যপ্রাচ্যর কোটি কোটি মুসলিম বাস্তুহারা, গৃহহারা।ধর্মান্ধ ধর্মীয় গোড়ামী পেছনে না থেকে আরব আমিরাত,কাতার,কুয়েত বিশ্বের ধনীদের কাতারে পৌঁছেছে।আর বেশি ধর্মীয় গোড়ামীতে আবদ্ধ থাকায় আফগানিস্তান অবস্থান এখন কোথায় কে না জানে।
বাংলাদেশকে ২য় আফগানিস্তান হিসেবে দেখতে চাই না।